সাক্ষাৎকার

শাড়ি নিয়ে শিল্পীতে-অনুরাগীতে আলাপ


  • মো. রায়হান ও মাকসুদ খান সোহান   সিরাজগঞ্জ ও ঢাকা |
  • প্রকাশ : ২৭ জুন ২০২৫, ০০:৪৭
সাক্ষাৎকার
ছবি: শাহীন সায়েম

সিরাজগঞ্জের প্রত্যন্ত অঞ্চলে শাড়ির নকশা করেন মো. রায়হান। এই কাজটা যারা করেন তাদের জ্যাকেট মাস্টার নামে ডাকা হয়। তিনি মূলত নকশা মিলিয়ে তাঁতে শাড়ি বোনেন। এদিকে, মাকসুদ খান সোহান বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী। শাড়ির নকশায় মুগ্ধতা ছোটবেলা থেকে। মায়ের শাড়ি দেখে দেখে। সাবেকী আমলের শাড়ির নকশা ও বুনন নিয়ে পড়াশোনা আছে সোহানের। গত ১৭ এপ্রিল শাড়ি নিয়ে দীর্ঘক্ষণ হোয়াটসঅ্যাপে কথা বলেছেন তারা। 


রায়হান: আসসালামু আলাইকুম।

সোহান: ওয়ালাইকুম আসসালাম। রায়হান ভাই, আমি সোহান। 

রায়হান : ভাই, ভালো আছেন? 

সোহান: আল্লায় ভালো রাখছে। আপনি ব্যস্ত না তো এখন? 

রায়হান : না ভাই।

সোহান: আমার বাড়ি হইল বরিশাল। আমার কথা বুঝতে তো অসুবিধা হয় না? 

রায়হান:: দুই-একটা একটু কম-বেশি হয়।

সোহান : না বুঝলে জিগাইবেন কিন্তু। হইছে কী, ছোটবেলা হইতে শাড়ি নিয়া আমার খুব টান। মায়ের শাড়ির কুচি ধরতে ধরতে একটা টান হইছে। তারপর আমি মাঝে মধ্যে একটু নাচতাম। কয়দিন শিখছি। ওই সময় আমার সাথে যারা নাচত তাগো শাড়ি পরাইতে পরাইতে টানটা বাড়ছে। আপনি খেয়াল করছেন কিনা, আমরা যারা নাচি তাদের বিভিন্ন কায়দায় শাড়ি পরা লাগে। কেউ কুচি দিয়ে পরেগ্রামের নাচ হইলে একপাশে আঁচল দিয়া কোমরে প্যাচাইয়া পরে। উচ্চাঙ্গ হইলে তখন আবার নানান কায়দায় শাড়ি পরা লাগে। এইসব কারণে শাড়ি নিয়া আমার আগ্রহ। এজন্য শাড়ির মানুষ পাইলে কী যে ভালোলাগে!  তাই আমার ইচ্ছা শাড়ি নিয়া কাজ করে এমন মানুষের সাথে কথা কই। আমাদের বরিশালে শাড়ি নিয়া আপনাদের মতো এতো কাজ কেউ করে না। আপনারা কী ধরনের শাড়ি বানান?  মানে কী ধরনের শাড়ি নিয়া আপনাগো কাজ? 

রায়হান: আমাদের এখানে অনেক রকমের শাড়ি হয়। দেখা যায় যে কোনোটা নকশা, কোনোটা প্লেইন। তারপরে জামদানি, কাতান অনেক কোয়ালিটি তো। একেক কোয়ালিটির একেকটা নাম দেয়।

সোহান: আচ্ছা, আপনে শাড়ির কাজ করেন কতদিন? ছোটবেলা হইতেই?

রায়হান :কাজ করি অনেকদিন হইছে। ১০ বছর আমি নিজেই করি। ছোটবেলা থাইকাই জুড়ছি।

সোহান: রায়হান ভাই কি বড় হইবেন বয়সে? আমার কিন্তু এখনো ৩০ হয় নাই। বেয়াদবি-টেয়াদবি নিয়েন না।

রায়হান: না ভাই, বয়স তো তেমন না। আমারও তো ওইরকমমনে করেন যে ২৭-এর মতো।

সোহান : তাইলে তো আমরা  একবয়সী। রায়হান ভাই, বন্ধুর মতো কথা কমু কিন্তু।

রায়হান: আচ্ছা ভাই, সমস্যা নাই।

সোহান: প্রায় ১০ বছর হইয়া গেল, তাইলে তো অনেক কাজ করছেন। শুরুতে  কাজ করেতেন কার সাথে? ঘরের কেউ করত আগে? আত্মীয়-স্বজন? কেন তাঁতের কাজে, শাড়ির কাজে আসতে মন চাইল?

রায়হান: না না। আমার আগে বাড়িতে কেউ এগুলা করে নাই। তাঁতের কাজ করতে করতে একজনের সাথে ভালো সম্পর্ক  হইয়া গেছিল। তারপর সে আমারে শিখাইছে। তাঁতের শাড়িটা আমরা নিজেরাই করি। তাঁতে কাজ করতে করতে তারপর এই কাজ আমারে শিখাইছে। এভাবেই মনে করেন যে ডিজাইনের কাজ করি।

সোহান: মানে এই ডিজাইনের কাজটা কি শুধু  সুতার ডিজাইন না অন্য কোন ডিজাইন করেন আপনারা? মানে আপনার ওইখানে কী ধরনের ডিজাইন হয়?

রায়হান: না ভাই,অন্য কোনো ডিজাইন আমাদের এলাকায় হয় না। আমাদের এইখানে কাপড়ের নকশা তোলা হয়। 

সোহান: এই ডিজাইন কি আপনারা নিজের মন দিয়াই করেন, না নকশার বই থাকে? 

রায়হান: নিজেরাই নকশা করা লাগে।

সোহান: আমার যে কী দেখতে ইচ্ছা করে। মন চায় যদি সামনে দিয়া একটু  দেখতে পারতাম আপনার কাজটা। যামু কিন্তু  একসময় রায়হান ভাই...

রায়হান : আসবেন সমস্যা  নাই। আসলে দেখা হবে। সবসময়  তো কাজ থাকে না।

সোহান: আচ্ছা, এইযে নকশাগুলা করেন  নিজের মন থেকে, কী চিন্তা করে নকশা করেন? কাগোর কথা চিন্তা করেন?

রায়হান :সব বয়সের লোকের কথাই চিন্তা করা লাগে। ডিজাইন ভালো হইলে ভালো মানুষের চোখে যদি ধরে, তাহলে বিক্রি বেশি হয়। নিজেরও ভালো লাগে। কারও হাত ভালো হইলে মহাজন তারে কাজ দেয়। 

সোহান: আপনারা ফুলপাতা-আল্পনার নকশা করেন নাকি পাখি, মানুষ, পালকি বা অন্যকিছুর নকশাও করেন?

রায়হান : আলপনার নকশাই বেশি হয় আর কি। মানুষ, পাখি এসব কম হয়।

সোহান: এই কাজগুলা নেয় কারা? সারাদেশ থেকে নেয়?

রায়হান : পুরা বাংলাদেশেই। আমাদের এলাকায়ও হাট আছে। রবি আর বুধবার হাট লাগে। এগুলার ফাঁকে ফাঁকে বড় দোকানদার, ব্যবসায়ীরা আইসা নিয়া যায়। 

সোহান: একেকটা শাড়ি বুনতে কতদিন লাগে?

রায়হান : দুই ঘণ্টায়ও হয়। আবার কতক তিন ঘণ্টায়ও। কারুকাজ বেশি থাকলে আরও বেশি সময় লাগে। দেখা যায় দিনে চার-পাঁচ-ছয়টা  শাড়ি ওঠে।

সোহান: এমনি এলাকার মানুষ এসে খুচরা নিয়ে যায় না? মানে আশেপাশের মা-চাচিরা  কাপড় কেনে না?

রায়হান : কেনে ভাই, অনেকে কেনে।

সোহান : আপনার ঘরের লোকজনের জন্যেও তো দুই একটা নেন? বাড়িতে কে কে আছে? আমাগো ভাবি আছে?

রায়হান: না ভাই, বিয়ে-শাদি করি নাই। ওই বোন, মা, ভাই।

সোহান: যহন দেখেন যেই শাড়ি আপনি বানাইছেন সেই শাড়ি এলাকার মা-চাচিরা পরে আপনার সামনে, তহন কেমন লাগে?

রায়হান : ভালো লাগে। খুবই ভালোলাগে। 

সোহান: শুনছি আপনাগো শাড়ি বিদেশেও যায়। আমার তো ভাবতে কেমন লাগে  যে, আমি হাতে একটা জিনিস বানাই সেইটা বিদেশি মানুষ পরবে, আমি তো তারে চিনিও না!

রায়হান: ঠিক আছে। এই রকম শাড়ি আমাদের এলাকায় কম চলে। আমরা বানাই দুই-চারটা। কেউ কেউ শখ করে নেয় আরকি। 

সোহান : বিয়ে-শাদি করলে আমাদের ভাবিও দু একটা পরতে পারত।

রায়হান: হা হা হা।

সোহান: রায়হান ভাই, কখনো মনে হয় না যে, বড় করে করি, নিজের কিছু করি, মহাজনের না কইরা নিজের কারখানা করি? 

রায়হান : এটার জন্য ভাই অনেক কিছু লাগে। টাকা-পয়সা, তারপর কারেন্টের ঝামেলা আছে অনেক। এগুলা মনে করেন যে, আমাদের পক্ষে সম্ভব না ভাই। 

সোহান: তাঁতগুলায় কারেন্টের কী কাজ? আপনারা পাওয়ার লুমে কাজ করেন?

রায়হান : হ্যাঁ ভাই, পাওয়ার লুমে কাজ। কারেন্টে মোটর ঘুরানোর কাজ হয়। কারেন্ট ছাড়া তো মোটর ঘুরানো যায় না।

সোহান: ওরা যে টাকা দেয়, দিন হিসেবে না মাসিক হিসেবে বেতন দেয়? 

রায়হান : না ভাই, সপ্তাহ হিসেবে দেয়।

সোহান: এখন আপনি ডিজাইনেরই কাজ করেন? নাকি অন্য তাঁতের কাজও করেন? আর হ্যান্ডলুম করেন না? হাতে তৈরি তাঁত। যেমন, ওইদিকে নারায়ণগঞ্জে জামদানি যেমন হয়, একদম মেশিন ছাড়া, ওইরকম আপনাগো কিছু নাই? 

রায়হান :  আমি তাঁতের কাজও করি। মনে করেন সবসময় তো আর একইরকম কাজ হয় না। তাঁতের কাজও করি, ডিজাইনের কাজও করি। আর হাতেরটা আমাদের এইখানেও ছিল। শ্রমিক পাওয়া যায় না তাই পাওয়ার লুম আইসা গেছে।

সোহান: কতক্ষণ ডিউটি করেন?

রায়হান: সকাল থেকে  সন্ধ্যা পর্যন্ত। আবার দেখা যায় যে কতদিন রাত ১০টা পর্যন্ত হয়। এর কোনো ঠিক নাই। 

সোহান: বন্ধুবান্ধব আছে না? বন্ধুবান্ধব নিয়া আড্ডার সময় পান? 

রায়হান: মনে করেন যে, এই মাত্র কাজ থিকা উঠছিএখন একটু ঘুরতেছি।

সোহান: কাজের জায়গার পরিবেশ তো ভালো? এমনি কাজ করতে তো কোনো অসুবিধা নাই?

রায়হান: না, আলহামদুলিল্লাহকাজ কামে কোন অসুবিধা নাই আমাদের। 

সোহান : আমি সিরাজগঞ্জের তাঁতের কথা ছোটবেলা থেকে শুনি। আপনারা তো উত্তরের মধ্যে তাই না? 

রায়হান : হ,আমরাই উত্তরবঙ্গের প্রথম জেলা।

সোহান : বরিশালে আইছেন কোনোদিন? ঢাকায় কাপড়-টাপড় নিয়ে আসা হয় না?

রায়হান : না ভাই,আমি বরিশাল যাই নাই। ঢাকায় আমার জীবনে আমি দুইবার ঢুকছিলাম। নরসিংদী থেকে মেশিন আনার সময়। ঢাকায় ঘোরার জন্য যাই নাই। শরীর একটু অসুস্থ ছিল একবার । তখন ডাক্তারের কাছে গেছিলাম। তাছাড়া মনে করেন যে, ঘোরা হয় না।


সোহান : অসুস্থ থাকলে ছুটিছাটা পান?

রায়হান : সমস্যা হয় না আমাদের। 

সোহান : আমার মন চায় একদিন আপনার এলাকায় গিয়া কাজ দেখি।

রায়হান: আসবেন সমস্যা নাই। আইসা দেইখা যান।

সোহান : আচ্ছা। ওই কইলাম না প্রথমে যে, শাড়ি নিয়া ছোটবেলা থেকে একটা টান। সেই জন্য শাড়ির কাজ যারা করে তাগোর প্রতি আমার অন্যরকম মমতা কাজ করে। 

রায়হান: আপনি আসবেন,আইসা ঘুইরা যাবেন।

সোহান: আচ্ছা, রায়হান ভাই, পুরোনো নকশার কাজ আপনারা করেন না? আগের দিনের, ধরেন যে ৫০ বা ১০০ বছর আগের যে নকশা...

রায়হান : ওগুলা ফলো করা হয়। ওর মধ্যে  কিছু কিছু বাদ দিয়া হয়তো নতুন কিছু নকশা ঢুকাই। নতুন নকশা আবার মার্কেটে চলে ভালো।

সোহান: কোয়ালিটির কথায় মনে পড়ল, শুধু  কি সুতার কাজ,সুতির শাড়ি যেটা হয়, না মিক্সডআছে? যেমন, কেউ রেশমের উপর করে, কেউ তসরে করে। এমন কোনো ব্যাপার আছে?

রায়হান: আমাদের এখন পর্যন্ত  হয় সুতিটাআর ত্যানায়  যেটা দেওয়া হয় সেটা পলেস্টার। চুলের মত চিকন পলেস্টার। আগে সুতি বেশি ছিল। ওইটাই কম বেশি হইছে এখন।

সোহান: এখন বেশি চলে কোনটা?

রায়হান: এখন ত্যানাটাই চলতাছে ভাই।


সোহান: এইটার দাম বেশি, নাকি সুতির দাম বেশি ছিল? 

রায়হান: না, সুতির দাম বেশি। সুতির দাম সবসময় বেশি। সুতির আপনার পরন বেশি। পইরা আরাম। ত্যানারটা দুইবার তিনবার পরলে  ইস্ত্রি দিতে হয়আর সুতি হইলে মনে করেন যে কিছু হয় না, একই রকমে থাকে আর কি।

সোহান: বিয়ে-শাদি করবেন না? দাওয়াত নেব কিন্তু। 

রায়হান : হ্যাঁ,ইনশাআল্লাহ করব। করা তো লাগবোই ভাই। ইনশাআল্লাহ দাওয়াত পাবেন

সোহান : নিজের বানানো শাড়ি পরাইবেন না আমাগো ভাবি রে?

রায়হান : ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ যদি তৌফিক দেন।

সোহান : অনেক দোয়া থাকল। আপনার ব্যস্ত সময়ের মধ্যে দিয়ে সময় দিলেন। ভাইয়ের সাথে আবার যোগাযোগ করমু। রাগ-গোসা করবেন না কিন্তু।

রায়হান : আচ্ছা ভাই। 

সোহান : ঢাকায় আপনার দাওয়াত। আপনি ঢাকায় আসলে আমার কাছে বেড়াইবেন। আমার নাম্বারটা সেইভ করেন সোহান নাম দিয়া। আপনি  ঢাকায় আসলে আমারে জানাইবেন। আর বরিশালে গেলে অবশ্যই ভাইরে  মনে করবেন।

রায়হান : ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ নেওয়াইলে।

সোহান : রাগটাগ রাইখেন না। আপনার কথা মনে পড়লে  আবার ফোন দিমু কিন্তু। ভালো থাইকেন  আর আমার জন্য দোয়া কইরেন।

রায়হান : আচ্ছা ভাই।



ক্যাটাগরি: সাক্ষাৎকার

         

  রেটিং: ০

এই বিভাগের আরও পোস্ট

সাময়িকী

আনন্দের রঙিন রাতগুলো : ২০২২ বিশ্বকাপ ফুটবল

  • কানিজ সাবাতিনা |
  •  ২৭-০৬-২০২৫
ক্যাটাগরি: সাময়িকী

অসাধারণ সাধারণেরা

একটি ছোট্ট গ্রাম ভারতের ইউটিউব রাজধানী হয়ে উঠেছে

  • খাদিজা আক্তার |
  •  ২৭-০৬-২০২৫
ক্যাটাগরি: অসাধারণ সাধারণেরা

সাময়িকী

প্রযুক্তির উন্নয়নে গ্রাম থেকে হারিয়ে যাচ্ছে পড়ালেখা

  • ইন্দ্রজিৎ বিশ্বাস |
  •  ২৭-০৬-২০২৫
ক্যাটাগরি: সাময়িকী

সাক্ষাৎকার

শাড়ি নিয়ে শিল্পীতে-অনুরাগীতে আলাপ

  • মো. রায়হান ও মাকসুদ খান সোহান |
  •  ২৭-০৬-২০২৫
ক্যাটাগরি: সাক্ষাৎকার

অসাধারণ সাধারণেরা

ক্রিস্টোফার ম্যাকক্যান্ডলেস: নিঃশব্দে প্রকৃতির পথে

  • জাওয়াহ বিনতে মিজান স্বর্ণা |
  •  ২৭-০৬-২০২৫
ক্যাটাগরি: অসাধারণ সাধারণেরা

সর্বশেষ

আনন্দের রঙিন রাতগুলো : ২০২২ বিশ্বকাপ ফুটবল

আনন্দের রঙিন রাতগুলো : ২০২২ বিশ্বকাপ ফুটবল

  • কানিজ সাবাতিনা  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ক্যাটাগরি: সাময়িকী

একটি ছোট্ট গ্রাম ভারতের ইউটিউব রাজধানী হয়ে উঠেছে
প্রযুক্তির উন্নয়নে গ্রাম থেকে হারিয়ে যাচ্ছে পড়ালেখা

প্রযুক্তির উন্নয়নে গ্রাম থেকে হারিয়ে যাচ্ছে পড়ালেখা

  • ইন্দ্রজিৎ বিশ্বাস  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ক্যাটাগরি: সাময়িকী

শাড়ি নিয়ে শিল্পীতে-অনুরাগীতে আলাপ

শাড়ি নিয়ে শিল্পীতে-অনুরাগীতে আলাপ

  • মো. রায়হান ও মাকসুদ খান সোহান  সিরাজগঞ্জ ও ঢাকা
ক্যাটাগরি: সাক্ষাৎকার

ক্রিস্টোফার ম্যাকক্যান্ডলেস: নিঃশব্দে প্রকৃতির পথে

সবচেয়ে পঠিত

মনে হচ্ছিল আমার কোনো অঙ্গহানি হয়ে গিয়েছে

মনে হচ্ছিল আমার কোনো অঙ্গহানি হয়ে গিয়েছে

  • সুরাইয়া সারমিন , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
নাই নেট

বাবা-মায়ের সঙ্গে অনেকক্ষন কথা বললাম

বাবা-মায়ের সঙ্গে অনেকক্ষন কথা বললাম

  • উসরাত জাহান নিতু , বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
নাই নেট

সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ ফ্রেশ লাগছিল

সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ ফ্রেশ লাগছিল

  • ইমরান চৌধুরী , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
নাই নেট