সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। সকাল ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে রাত ঘুমানোর আগ পর্যন্ত ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক, ইউটিউব বা হোয়াটসঅ্যাপের নোটিফিকেশন আমাদের সময় ও মনোযোগ কেড়ে নেয়। কিন্তু ২০ ফেব্রুয়ারি জীবনজয়ীর নাই নেট এ অংশগ্রহণ করে ইন্টারনেট থেকে দূরে থেকে, কিছু ন
পহেলা ফেব্রুয়ারি। সকালে ঘুম ভাঙতেই প্রথমে চেনা অভ্যাসে হাতটা চলে গেল বালিশের কাছে। কাঙ্ক্ষিত জিনিসটি নেই। মুহূর্তে চমকে উঠলাম। হারিয়ে যাবার শঙ্কায় তৎক্ষণাৎ বিছানা ছেড়ে উঠে বসলাম।
জীবনজয়ীর আহ্বানে আমি একটানা চব্বিশ ঘণ্টার জন্য ইন্টারনেট ছাড়া থাকতে সম্মত হই। এটা আমার জন্য ছিল অবিশ্বাস্য ব্যাপার। কারণ আমি সম্ভবত ইন্টারনেটে আসক্ত। ঘুমানোর সময় ছাড়া বলতে বাকি সময়টা আমি মোবাইল ফোনেই থাকি। নাই নেটে আমি রাজি হই আসক্তি থেকে একটু হলেও মুক্তি পাওয়ার আশায়। আমি ৮ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৭টায় ইন্
১০ জানুয়ারি। প্রতিদিন এর মতো আমি ঘুম থেকে উঠলাম সকাল নয়টায়। জীবনজয়ীকে সম্মতি দিয়েছি একদিন ইন্টারনেট ছাড়া থাকার। আজ সেই দিন। বিছানা থেকে উঠে দাঁত ব্রাশ করে নাস্তা শেষ করলাম। কিছুক্ষণ ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে থাকলাম । আম্মুকে একটু সময় রান্নায় সাহায্য করলাম। জুম্মার দিন।
আপনি কোন সাহিত্যিকের কবিতা বা রচনা রোমান্টিক আন্দোলনের সঙ্গে সম্পর্কিত মনে করেন?